শহরের প্রাচীন সর্বজনীন পুজো এটি। ১৯২৭ সালে শুরু হয় এই পুজোর পথ চলা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে এই সংঘের সদস্যবৃন্দ স্বাধীনতা সংগ্রামে যুক্ত ছিলেন। সেজন্য তৎকালীন ব্রিটিশ শাসক এই সংঘকে বেআইনি ঘোষণা করে। ফলে, ১৯৪২ থেকে ’৪৪ — এই তিন বছর পুজো অনুষ্ঠিত হতে পারেনি। এই পুজোর অন্যতম বৈশিষ্ট্য — মহাষ্টমীতে জিমন্যাস্টিক ও ব্যায়াম প্রদর্শনীর মধ্য দিয়ে বীরাষ্টমী ব্রত পালন হয়। আড়ম্বরপূর্ণ থিমপুজোর মধ্যে না গিয়ে, সাবেকি একচালার বিশাল মৃন্ময়ী মাতৃপ্রতিমার ঐতিহ্যকেই এই পুজোর সেরা আকর্ষণ হিসেবে বজায় রাখা হয়েছে। বর্তমানে এই পুজোর মুখ্য উদ্যোক্তা— সঞ্জিত মণ্ডল (সভাপতি), পার্থসারথি বন্দ্যোপাধ্যায় ও স্বরূপ দে (যুগ্ম সচিব), সুমন কুমার দত্ত (কোষাধ্যক্ষ)।